রংপুরের,মিঠাপুকুর,উপজেলার,১১নংবড়বালা ইউনিয়নের,৮নংওয়ার্ড,আরাজি শিবপুরের,(শ্রীকান্তর) মেয়ে, মা (রেণু বালা) তাঁরা অত্যন্ত গরীব
ছেলের বাবার:নাম শ্রী: দিনোবন্ধু রায়, বাড়ি (দিনাজপুরের) পারবর্তিপুর উপজেলার, মধ্যেপাড়া, বালাপড়া
দেবা নামের ছেলেটি, গরীব ঘরের মেয়ে। সুজতাকে প্রলোভ দেখিয়ে পালিয়ে নিয়ে ষায়। মেয়েটির বাবা মা, অনেক খোঁজা খুজির পরেও তাঁদেরকে খুঁজে না পাওয়ায়।
থানায় অভিযোগ। করেন, তারপরও কোনো খোঁজ দেননি প্রশাশন, হটাৎ ১০ দিন পর ছেলেটি সুজতাকে নিয়ে তার বাড়িতে না গিয়ে, সুজতার বাবার বাড়িতে নিয়ে আসেন, সুজতাকে জিজ্ঞেস করেন ওর মা বাবা, তাঁরা বিয়ে করেছেন কি না, তাৎক্ষনিক ছেলেটি বলেছিলেন তাঁরা নাকি বিয়ে করেছেন, মেয়েটির বড় ভাই
ছেলেটি’কে রেজিস্ট্রী পেপার দেখাতে বলেন, ছেলেটি বলেন আমাদের কোনো রেজিস্ট্রী হয় নাই, শুধু মালা বদল করে বিয়ে করেছি দুজনে, সুজতার বয়স মাত্র ১৪ বছর, তার রেজিস্ট্রী সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণাই ছিলো না।
তাঁদের রেজিস্ট্রী করাতে চাইলেও, ছেলের বাবা মা করতে দেন না, সুজতাদের গ্রামের কিছু গণমান্য ব্যাক্তি দেরকে টাকা খাওয়ান ছেলের বাবা মা, কিছু দিন পর সুজতার বাড়ি থেকে, যাদের কে টাকা খাওয়ান তারাই ছেলেকে তার বাড়িতে রেখে আসেন।জানিয়েছেন কিছু লোক, তাদের বিয়ের ৩০দিন পুর্ণ হতে না হতেই ছেলেকে কেবা খাহারা ফুসলিয়ে নিয়ে যান, সেই থেকে সুজতার বাবা মা আইনের সহায়তা চাইলেও তাঁদেরকে কোনো সহায়তা করা হয় না। সব
যায়গাতে নাকি ছেলের বাবা মা টাকা খাওয়ান, হক বা থানায় কিংবা গ্রামের কিছু গণমান্য মানুষ।যেখানে বিচার চাইতে যায়,তারাই শুধু সময় দেয় আর আশ্বাস দিয়ে রাখে কিন্তু কিছুই করে না।এভাবে ৩মাস হয়ে গেলো কিন্তু কোনো বিচার পাচ্ছেন না, মেয়েকে কি ভাবেই বা বিয়ে দিবে আর কে বায় বিয়ে করবে সুজতাকে, জানাচ্ছেন সুজতার গরীব বাবা মা, তাদের কান্নায় যেন বন্যা বয়ে যাচ্ছে দুচোখের পানি। ছেলেকে ছেলের বাবা মা কে আইনের আওতায় আনার জন্য অনুরোধ করা হলো, প্রশাসনকে,
Leave a Reply